পুঁথি সাহিত্য/দোভাষী পুঁথি
>অষ্টাদশ শতকের দ্বিতীয়ার্ধে আরবি - ফারসি শব্দ মিশ্রিত ইসলামী চেতনা সম্পৃক্ত সাহিত্য।
>বাংলা হিন্দি-আরবি-ফারসি-তুর্কি শব্দের প্রয়োগ আছে এ সাহিত্যে।
>"কালুগাজী ও চন্দ্রাবতী"-- পুঁথি সাহিত্যের অন্তর্গত।
>পুঁথি সাহিত্যের প্রথম ও সার্থক জনপ্রিয় কবি -ফকির গরীবুল্লাহ
>পুঁথি সাহিত্যের প্রথম ও সার্থক জনপ্রিয় কবি -ফকির গরীবুল্লাহ
>ইউসুফ-জোলেখা, সয়ফুলমূলক-বদিউজ্জামাল,লায়লী-মজনু,গুলে বকাওলী ----
উল্লেখযোগ্য প্রণয়োপাখ্যান জাতীয় পুঁথি সাহিত্য।
উল্লেখযোগ্য প্রণয়োপাখ্যান জাতীয় পুঁথি সাহিত্য।
>জংগনামা,আমীর হামজা,সোনাভান,কারবালার যুদ্ধ-- প্রভৃতি যুদ্ধ সম্পর্কিত পুঁথি সাহিত্য।
>পীর পাঁচালি বিষয়ক সাহিত্যের মধ্যে-- গাজী কালু চম্পাবতী,সত্য পীরের পুঁথি উল্লেখযোগ্য।
>উল্লেখযোগ্য শায়েরঃঃ ফকির গরীবুল্লাহ, সৈয়দ হামজা,মালে মুহম্মদ, আয়েজুদ্দীন,মুহম্মদ মুন্সী,দানেশ,আব্দুর রহীম।
>পুঁথি সাহিত্যের বৈশিষ্ট্যঃ ইসলামী চেতনা সম্পৃক্ত।
>>অষ্টাদশ শতকের দ্বিতীয়ার্ধে আরবি-ফারসি শব্দ মিশ্রিত কাব্যকে "দোভাষী পুঁথি" সাহিত্য বলে।
>কলকাতার সস্তা ছাপাখানা থেকে মুদ্রিত হতো বলে অনেকেই এই সাহিত্যকে "বটতলার পুঁথি" নামে ও চিহ্নিত করার প্রচেষ্টা চালিয়েছিল।
>পুঁথি সাহিত্যের কবিগণঃঃ
(ক)ফকির গরীবুল্লাহঃপুঁথি সাহিত্যের প্রথম সার্থক ও জনপ্রিয় কবি।
মিশ্রভাষারীতিতে রচিত কাব্যসমূহঃঃ
(১)আমীর হামজা(প্রথম অংশ);
(২)জঙ্গনামা ;
(৩)ইউসুফ- জোলেখা;
(৪)সোনাভান ;
(৫)সত্যপীরের পুঁথি;
(খ)কবি কৃষ্ণরাম এই ধারার প্রথম কবি।তাঁর কাব্যের নাম - রায়মঙ্গল
(গ)সৈয়দ হামজাঃমিশ্র ভাষারীতিতে রচিত কাব্যগুলো হলো--
(ক)আমীর হামজা(২য় অংশ);
(ক)আমীর হামজা(২য় অংশ);
(খ)জৈগুনের পুঁথি;
(গ)হাতেম তায়ী;
বিঃদ্রঃ"মধুমালতী" কাব্যটি পুঁথি সাহিত্যের ধারার অনুসারী নয়।
No comments